তথ্য অনুসন্ধানে সিয়াম খান ঝালকাঠিl
ধানসিঁড়ি ইউনিয়নে মামলার তুলে না নিলে বাদীর পরিবারের লোকজনকে হত্যা সহ এলাকা ছাড়া করার হুমকি দিয়েছে আসামিরা। এমন অভিযোগ করে মানববন্ধন করেছে বাদী ও স্থানীয় সচেতন মহল। ও মামলার বাদী নয়নমনি সহ তার পরিবারের সদস্যরা দৈনিক যায়যায় বেলা সহ একাধিক গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন গত ১২ জুন বেলা ২ ঘটিকার সময় বাদীর বসত বাড়ীতে এসে এজাহার ভুক্ত আসামিরা বাদীর ঘরে লুটপা চালায়,এসময় বাদীর ঘরে থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ণ অলংকার লুটে নিয়ে যায়, হামলাকারীরা। এ সময় বাদীর কন্যা নিপা আক্তার বাধা দিলে। নিপাকে ঘর থেকে টেনে বাহিরে এনে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাথারি হামলা চালায় এসময় বাদীর বন্যা পরবাসীর মিস্ত্রি নিপা আক্তার গুরুতর আহত হয়। মনুষ্য অবস্থায় স্থানীয়দের সহযোগিতায় ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক অবস্থা বেগতি দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল সদর হাসপাতালে রেফার করেন। আহত প্রবাসীর স্ত্রী নিপা আক্তার এখনো বরিশালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।উক্ত হামলার ঘটনার সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ নিয়ে ঝালকাঠি সদর থানায় হাজির হয়ে আহত নিপার মা নয়ন মনি বাদী হয়ে একটি মামলা মামলা দায়ের করে মামলা নং ১৫ তারিখ ১৭/৬/২০২৫ ধারা ১৪৩। ৪৪৭। ৩২৩। ৩২৪। ৩০৭। ৩৫৪। ৩৭৯। ৫০৬। আসামিরা হলেন মোঃ শহিদ মৃধার ছেলে হৃদয় মৃধা, সালাউদ্দিনের ছেলে শুভ,কাদের হাওলাদারের ছেলে ,সেলিম হাওলাদার,সাত্তারের স্ত্রী রুমা ওরফে ঝগড়াটে রাশিদা,ও প্রধান আসামি হৃদয়ের স্ত্রী মুন্নী বেগম, ঘটনার পরে এলাকা থেকে সামরিক সময়ের জন্য পালিয়ে যায় আসামিরা।বর্তমানে এলাকায় বেপরোয়া হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে ও ভাড়াটিয়া লোকজন নিয়ে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদী ও সাক্ষী কে হুমকি দিচ্ছে এ কারণে বাদী ও সাতক্ষীরা আতঙ্কে রয়েছে,ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় সচেতন মহলের জোর দাবি প্রশাসন যেন অতি দ্রুত এজাহার ভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার করে বাদীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।উল্লেখিত বিষয় ঝালকাঠি থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ঘটনা সত্যতা পেয়ে একটি মামলা এজাহার করা হয়েছে আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে আসামিরা পলাতক থাকার কারণে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি কিন্তু গ্রেফতারের চেষ্টা চলমান আছে।