তথ্য অনুসন্ধানে সম্রাট হোসেন বরিশাল।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায় গৌরনদী বন্দরবাজার এলাকায় প্রবাসী আরিফ হোসেনের স্ত্রী শান্তা আক্তার, নগদ ৩০ লক্ষ টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে দুই সন্তান রেখে বিজ এনজিও কর্মীর সাথে পালিয়েছে। প্রবাসী আরিফ হোসেন দুই সন্তান নিয়ে মানবতার জীবন যাপন করছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায় গৌরনদী উপজেলার পিঙ্গাকাঠি গ্রামের মোঃ শাহজামান সরদারের ছেলে প্রবাসী আরিফ হোসেন গত ২০১৫ সালে মাদারীপুর জেলার কালকিনি থানার উওর রমজানপুর গ্রামের সানাউল বেপারির, মেয়ে শান্তার সাথে পারিবারিকভাবে বিবাহ হয়। সেই সংসারে একটি পুত্র সন্তান ও একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। প্রবাসী আরিফ হোসেন স্ত্রী শান্তা ও শশুর সানাউল বেপারি,শাশুড়ি শিউলি বেগম, ও ২ শ্যালকে বিশ্বাস করে দীর্ঘ ১৮ বছরের সঞ্চয়কিত টাকা জমি ক্রয়, ও গবাদি পশুর খামার করার জন্য বিভিন্ন তারিখে ব্যবসা জন্য ব্যাংক একাউন্ট ও বিকাশের মাধ্যমে ৩০ লক্ষ টাকা দিয়েছেন প্রবাসী আরিফ হোসেন। প্রবাসী আরিফের কষ্টের উপার্জিত টাকা স্ত্রী, শ্বশুর, শাশুড়ি,ও শ্যালক মিলে আত্মসাৎ করে, প্রবাসীকে ডিভোর্স না দিয়ে গোপনে গৌরনদী শাখার বিজ এনজিও কর্মী মনিরুলের সাথে প্রবাসীর স্ত্রী শান্তাকে বিবাহ দিয়েছি প্রতারক শশুর শাশুড়ি।প্রবাসী আরিফ হোসেন বিভিন্ন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন আমি প্রবাসে যাওয়ার পরে আমার স্ত্রী শান্তার,মা বাবার সহযোগিতায় বিভিন্ন পুরুষের সাথে পরকীয়া চালিয়ে আসছে উক্ত বিষয়ে আমি জানতে পেরে শশুর শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করলে আমাকে মিথ্যে সান্ত্বনা দিয়ে মাসের পর মাস আমার কষ্টের উপযুক্ত টাকা আত্মসাৎ করেছে।এমনকি আপত্তিকার অবস্থায় গৌরনদী বন্দরবাজার এলাকায় একটি ভাড়া বাসা থেকে পরকীয়া প্রেমিক সহ আটক করেন এলাকাবাসী ভিডিও চিত্র দেখুন।উক্ত বিষয় থানা পুলিশ অবগত আছে। ন্যায় বিচারের আশায় আইনি সহযোগিতা চেয়ে গৌরনদী থানা পুলিশের শরণাপন্ন হয় প্রবাসী কিন্তু প্রবাসী আরিফ হোসেন কোন আইনি সহযোগিতা পাইনি এমনটাই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। তিনি আরো জানিয়েছেন দুই মাস আগে গোপনে আমাকে ডিভোর্স দিয়ে বিকাশের মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা এবং এনজিও কর্মী মনিরুলের সাথে সংসার শুরু করেন প্রতারক নারী শান্তা আক্তার। এলাকায় জানাজানি হলে শান্তা ও এনজিও কর্মী মনিরুল দূরে কোথাও পালিয়ে গিয়ে অবৈধভাবে সংসার করছেন। প্রশাসনের কাছে দাবি আমার কষ্টের উপযুক্ত টাকা ও স্বর্ণ অলংকার উদ্ধার করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া একান্ত প্রয়োজন। মনিরুল ও শান্তা এখন পলাতক ধরিয়ে দিতে সহযোগিতা করুন।