কিশোরগঞ্জ থেকে মোঃ ঝুটন মিয়া।
কিশোরগঞ্জ অষ্টগ্রাম হাওড় উপজেলা কাস্তুল ইউনিয়নের বৃহত্তর কাস্তুল ভাতশালা ও বৃহত্তর বাহাদুরপুর দুইটি সেচ প্রকল্পের প্রায় ৬ হাজার একর ফসলী জমির পানি সংকটে কৃষক। গত নভেম্বর ২০২৪ সালে কৃষকের ভোটে জয়ী এই দুই প্রকল্পের ম্যানেজার ম.সাজন উদ্দিন ভুঁইয়া ও শাফায়াত আলম খান পুটন। কৃষকের বিপুল ভোটে তিন বছের জন্য জয়ী হন। কিন্তু এক বছর যেতে না যেতেই শুরু হয়ে গেল কৃষক পেটে আঘাত। এই জয়ানশাহী হাওড়ে বছরের একমাত্র ফসল। তাও আবার আগাম বন্যার ভয় কৃষকের পৌষে মাসের প্রথমই শুরু হয়ে যায় জমি রুপন। কিন্তুু এ বছর নির্বাচিত ম্যানেজার বাতিল করার দাবিতে জজ কোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে দুরাদোড়ির কারণে এই হাওড়ের জমি এখন রুপন করতে পারছেন না কৃষক। কৃষক বলছে আমাদের সঠিক সময়ে রুপন না করায় আগাম বন্যার সমস্যা পড়তে হতে পারে বলে কৃষক। এই সমস্যা পড়লে কে নিবে এই কৃষকের দায় বার। কৃষক বলে পড়ে কিন্তুু এ সমস্যা হলে একবিন্দু ছাড় দেওয়া হবে না এই অনির্বাচিত সেচ ম্যানেজার কে।