বিশেষ প্রতিনিধি ।।
গৌরনদীতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপির এক নেতাকে ঘায়েল করতে ভ্যানচালকে ব্যাবহার করে ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে মরিয়া উঠছেন এলাকার কতিপয় স্বার্থান্বেশি মহলের লোকজন।ঘটনাটি ঘটেছে গৌরনদী উপজেলার নলচিড়া ইউনিয়নের সাবেক বিএনপির সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম খানের পুত্র নলচিড়া ইউনিয়ন সদ্য বিএনপির ইউনিয়ন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মোঃ জামাল হোসেন খাঁনের বেলায়। জামাল জানায় গত সোমবার ১৬ ডিসেম্বর সকাল আনুমানিক ১০ টার দিকে তার নিজ খামারের গবাদিপশুর জন্য নলচিড়া বাজারে গৌতম দাসের দোকানে তার (জামাল) ব্যাবহৃত মটর সাইকেলে চরে খইর ভুসি কিনতে আসেন জামাল খান। পাশেই ভ্যান নিয়ে দারিয়ে ছিল নলচিড়া ইউনিয়নের কান্টপাশা ৮ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের ক্যাডার মাদক ব্যাবসায়ি ফরহাদের চাঁচত বোন জামাই ও আওয়ামীলীগ ক্যাডার রুবেল এর আপন ভগ্নিপতি ভ্যান চালক রাজীব।তৎক্ষনাৎ জামাল খান নিজ মটরসাইকেলে যোগে গৌতম দাসের দোকানে পৌছালে ভ্যানচালক রাজিবকে ভ্যান নিয়ে একটু পাশে সরে দারাতে বল্লে রাজিব জামালের সাথে বাকবিতন্ডায় জরিয়ে পরেন, এবং তারি ধারাবাহিকতায় দুজনের মধ্যে হাতাহাতি ঘটনা বাঁধলে স্হানীয় ব্যাবসায়িরা থামিয়ে দেন। পরক্ষণে জামাল তার নিজ বাড়িতে চলে যান। এ ঘটনাকে ভিন্ন খ্যাতে প্রভাবিত করার জন্য ভ্যান চালক রাজীবকে হাসপাতালে ভর্তি করেন রাজিবের সমন্ধি রুবেল ও ফরহাদ সহ কতিপয় অসাদু মহলের লোকজন। ১৮ ডিসেম্বর বুধবার সরজমিনে গিয়ে স্বাক্ষাৎ কালে নলচিড়া বাজারের একাধিক ব্যাবসায়িদের মধ্যে খইর ভুসি ব্যাবসা প্রতিষ্টানের মালিক গৌতম দাশ মুদি ব্যাবসায়ি জামাল খান, ডালিম শিকদার, বিশিষ্ট কনফেকশনারি ব্যাবসায়ি আলীহোসেন বলেন,দু জনার মধ্যে তুচ্ছ ঘটনা ছারা ব্যাপক কোন ঘটনা ঘটেনি,এবং রাজিবকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার মত এমন কোন ব্যাপক ঘটনাও লক্ষ করা যায় নাই। এ ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে কতিপয় অসাধু লোক নাটকিয়তায় রাজিবকে হাসপাতালে ভর্তি করে ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে অপচেষ্টা চালাচ্ছেন বলে তারা মনে করেন। তাই ওই সকল অসাধু লোকদের কঠর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ওই বাজারের একাধিক ব্যাবসায়ী লোকজন।