প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ।গত ২৫/১১/২০২৪ দৈনিক যায়যায় বেলা পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে শিরোনামে উল্লেখ করা হয়েছে সরকারি চাকরির আড়ালে আইনজীবী এমন সংবাদটি সংবাদ কর্মীকে ভুল তথ্য দিয়ে প্রকাশ করানো হয়েছে উক্ত সংবাদটি সম্পন্ন মিথ্যা ও বৃত্তিহীন প্রতিপক্ষকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্য নিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করানো হয়েছে সংবাদের উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশ বডার গার্ড বিজিবিতে কর্মরত সহকারী পরিচালক (এডি) হাফিজুর রহমান সরকারি চাকরির আড়ালে আইনজীবী পেশায় কাজ করছেন।ভুয়া স্হায়ী ঠিকানা দিয়ে চাকরি গোপন রেখে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে গত ২৩/১২/২০১৮ ইং তারিখে পাশ করেন।তার সনদ নং- ২৬১৯৩।বিজিবি এডি হাফিজুর রহমান ১০/০২/২০১৯ ইং তারিখে ঢাকা বার আইনজীবী সমিতির সদস্যভুক্তি হন। তার সদস্য নং-২৪৪৯৮।হাফিজুর রহমান সুমন তিনি ঢাকা আইনজীবী সমিতির একজন নিয়মিত সদস্য। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সহকারী পরিচালক হাফিজুর রহমান তার স্হায়ী ঠিকানা গ্রাম - সলিথা,ইউনিয়ন -ফুলসুতি, থানা - নগরকান্দা জেলা - ফরিদপুর হলেও সেখানে ভুয়া স্হায়ী ঠিকানা সাং- কুঠিবাড়ি,বি,ডি,আর ক্যম্প,পোষ্ট +থানা- দিনাজপুর, জেলা - দিনাজপুর এই ঠিকানা দিয়ে আইনজীবী সমিতির নিয়মিত সদস্য। আইনজীবী সমিতির হলফ নামায় হলফ করে উল্লেখ করা হয়েছে যে আইন পেশায় যুক্ত হয়ে সে কোন সরকারি চাকরি /বেসরকারি চাকরি/কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করিব না।হাফিজুর রহমান সুমন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবিতে সহকারী পরিচালক এডি হিসাবে সরকারি চাকরিতে কর্তব্যরত থাকা অবস্থায় তিনি আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন।এছাড়া তার পিতা- হাবিবুর রহমান হারুন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করেনি কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিয়ে থাকেন এবং পুলিশের চাকরিচ্যুত সদস্য। হাফিজুর রহমান নিজেকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয় দিয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেন এবং সরকারি চাকরি করা অবস্থায় ডাবল উকালতি ডাবল এম,এ পাশ করেছেন বলে পত্রিকায় প্রকাশ করেন।এছাড়া ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে আওয়ামী সরকারের পক্ষে ছাত্র - জনতার উপর নির্যাতন করায় ছাত্র জনতার হাতে উত্তম মাধ্যম প্রহারের আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন বলে সুত্রে জানা যায়।গ্রামে এসে গ্রাম্য পক্ষ পাতিত্য গড়ে তুলেন।পিতা কথিত মুক্তিযোদ্ধা হলেও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয় দিয়ে চাকরিতে বিভিন্ন সুবিধা ভোগ করেন।তার পিতা হাবিবুর রহমান হারুন এর অপরাধ অপকর্মের অর্থের জোগান দিয়ে থাকেন। সরকারি চাকরির আড়ালে আইন পেশায় নিয়োজিত ও আইনজীবী সমিতির নিয়মিত সদস্য হওয়ায় জনসাধারণের চোখে প্রশ্ন সরকারি চাকরি করে কখন ডাবল উকালতি পাশ করলেন এবং একই সাথে আইনজীবী সমিতির নিয়মিত সদস্য হয়ে কাজ করছেন।উল্লেখিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দৈনিক যায়যায় বেলার পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করা হলো।